সাহিত্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সাহিত্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ৫ মে, ২০২৫

📢 কলমকার জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫ সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান 🖊️

📢 কলমকার জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫ সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান 🖊️

× 


📢 কলমকার জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫ সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান 🖊️






তৃতীয় বছরে পদার্পণ করা কলমকার আবারও আসছে জমজমাট আর বৈচিত্র্যময় লেখার সম্ভারে। এবারের সংখ্যায় আমরা নিচের বিষয়গুলোর উপর লেখা আহ্বান করছি:
🔹 ভৌতিক
🔹 থ্রিলার
🔹 মিস্ট্রি
🔹 গোয়েন্দা
🔹 ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে জুলাই অভ্যুত্থান
🖋️ লেখা হতে হবে সাহিত্যমানসম্পন্ন, মৌলিক এবং মননশীল।
🕰️ লেখা পাঠানোর শেষ সময়: ১ জুন ২০২৫
📩 লেখা পাঠাতে হবে: kolomkar.magazine@gmail.com
🔗 লেখার সঙ্গে সংক্ষেপে নিজের পরিচিতি, ঠিকানা ও ফোন নম্বর যুক্ত করতে ভুলবেন না।
🖼️ নিচে সংযুক্ত পোস্টারটি শেয়ার করে আমাদের পাশে থাকুন।

কলমকার
বাংলা সাহিত্য আন্দোলনের মুখপত্র



Welftion Love Of Welfare
 দৈনিক অনুসন্ধান

Welftion Love Of Welfare : প্রিয় সুহৃদ,  নতুন প্রজন্মের আগ্রহী লেখকদের প্রতি অনুরোধ, আমাদের কাছে লেখা পাঠিয়ে দুই সপ্তাহ থেকে তিন মাস অপেক্ষা করুন। একই লেখা একাধিক জায়গায় পাঠানো হলে কিংবা প্রকাশিত হলে আমরা সেই লেখককে আর গ্রহণ না করতে বাধ্য হবো। আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com ,
editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com 
দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ



 📢 দৃষ্টি আকর্ষণ লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com
DA





  DA
লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com 
 
আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com , editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ। সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network. সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ 📧 towfiqsultan.help@gmail.com

রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

অপরাধের ঈদ

অপরাধের ঈদ


রাত ৩টা। ঢাকার ব্যস্ত রাস্তাগুলো এখন একেবারেই ফাঁকা। ঈদের আগের রাত হওয়ায় শহরের বেশির ভাগ মানুষ ঘুমিয়ে, কেউবা শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় ব্যস্ত ছিল কিছুক্ষণ আগেও। তবে শান্ত পরিবেশের আড়ালে, একটা ছায়া নেমে আসছে ধীরে ধীরে।


towfiqi 23


পল্টনের এক ব্যাংকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে তিনজন মানুষ। তাদের মুখ ঢাকা কালো মাস্কে। একজনের হাতে ভারী ব্যাগ, অন্যজনের হাতে ছোট্ট ইলেকট্রনিক ডিভাইস। তৃতীয়জন কিছু একটা টাইপ করছে তার মোবাইলে।

“ডোর খুলতে আর মাত্র তিন মিনিট,” চাপা স্বরে বলল রাজন।

“সিসিটিভি অফ?” প্রশ্ন করল কাদের।

“হ্যাঁ, আমরা মাত্র দশ মিনিটের জন্য অদৃশ্য। এর বেশি দেরি করা যাবে না,” মৃদু স্বরে উত্তর দিল তানভীর।

এই তিনজন পেশাদার অপরাধী, যাদের টার্গেট আজকের রাতেই কোটি টাকার ঈদ বোনাস ভর্তি সেই ব্যাংকের ভল্ট।

ভেতরে প্রবেশের পর দ্রুত কাজ শুরু করল তারা। রাজন ব্যাগ থেকে বিশেষ ডিভাইস বের করে সিকিউরিটি সিস্টেম হ্যাক করতে লাগল, কাদের নজর রাখল দরজার দিকে, আর তানভীর ভল্টের কম্বিনেশন ব্রেক করতে ব্যস্ত।

সব কিছু ঠিকঠাকই চলছিল। কিন্তু হঠাৎই…

টিক…টিক…টিক…

একটা সফটওয়্যার অ্যালার্ম ট্রিগার হয়ে গেল।

“শালা! কেউ আমাদের উপস্থিতি ধরে ফেলেছে!” রাজন চেঁচিয়ে উঠল।

তানভীরের হাত কাঁপতে শুরু করল। “আর মাত্র কয়েক সেকেন্ড লাগবে! ধর, আমরা পারব!”

কাদের তখনই দরজার বাইরে কিছু আওয়াজ শুনতে পেল। পুলিশের সাইরেন!

তানভীর শেষ কোড ইনপুট দিল। “ক্লিক!”

ভল্ট খুলে গেল। সামনে নগদ টাকা ভর্তি বিশাল বাক্স।

“সময় নেই! যা পারিস নিয়ে চল!”

তিনজন দ্রুত টাকা ব্যাগে ভরল। কিন্তু বের হওয়ার আগেই দরজার সামনে পুলিশের টর্চলাইট পড়ল।

“হাত তুলে বেরিয়ে আসো! নাহলে গুলি চালানো হবে!”

তানভীর এক সেকেন্ডও ভাবল না। পকেট থেকে স্মোক গ্রেনেড বের করে ছুঁড়ে মারল দরজার দিকে।

“বুম!”

ধোঁয়ায় ভরে গেল চারপাশ। গুলির আওয়াজে ব্যাংকের ভেতর কেঁপে উঠল।

কিন্তু ধোঁয়ার ফাঁক দিয়ে রাজন, কাদের আর তানভীর আরেকটা গোপন দরজা দিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলো।

ঢাকা শহর আবারও শান্ত হয়ে গেল, কিন্তু ব্যাংকের ভল্ট ফাঁকা…

এবারের ঈদে অনেকেই খুশি, কিন্তু কারও কারও জন্য এটি এক ভয়াবহ স্মৃতি হয়ে থাকবে…

(সমাপ্ত)





Welftion Love Of Welfare
 দৈনিক অনুসন্ধান

Welftion Love Of Welfare : প্রিয় সুহৃদ,  নতুন প্রজন্মের আগ্রহী লেখকদের প্রতি অনুরোধ, আমাদের কাছে লেখা পাঠিয়ে দুই সপ্তাহ থেকে তিন মাস অপেক্ষা করুন। একই লেখা একাধিক জায়গায় পাঠানো হলে কিংবা প্রকাশিত হলে আমরা সেই লেখককে আর গ্রহণ না করতে বাধ্য হবো। আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com ,
editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com 
দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ



 📢 দৃষ্টি আকর্ষণ লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com
DA





  DA
লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com 
 
আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com , editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ। সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network. সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ 📧 towfiqsultan.help@gmail.com

শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫

তোমারই অপেক্ষায়।

তোমারই অপেক্ষায়।


অপেক্ষায়
মো: ইব্রাহিম নাদিম 

আমার মনে ভীষণ প্রেম
সুযোগ পেলেই প্রেমিক সাজতে চাই
তাই তোমাকে বার বার বলেছি
ভালোবাসি ভালোবাসি ভালোবাসি।
ভেবেছিলাম ভাগ্যের রেখায় হারিয়ে গেছো
আবারো ফিরে এলে নতুন এক আলো নিয়ে
আমার মন খুশির চিলেকোঠায়।
আমি প্রেমিকও বটে!
কিন্তু প্রেম করার সুযোগ দিলে কই?
আবার আলোটা নিভিয়ে চলে গেলে,
রেখে গেলে এক ঝাক যন্ত্রণা। 
চোখ বুজলেই তুমি নামক আলো চোখে দৃশ্যমান।
দুঃখ বেদনা সবারই আছে
আছে যাওয়া আসার পালা
তুমি আঘাত জমিয়ে গড়েছো জলাশয় 
সেই জলাশয়ে ডুবছি আমি, ভুগছি যন্ত্রণা 
হাত বাড়িয়ে তোমার অপেক্ষায়
আসবে তো হাত ধরতে?
তোমারই অপেক্ষায়।





Welftion Love Of Welfare
 দৈনিক অনুসন্ধান

Welftion Love Of Welfare : প্রিয় সুহৃদ,  নতুন প্রজন্মের আগ্রহী লেখকদের প্রতি অনুরোধ, আমাদের কাছে লেখা পাঠিয়ে দুই সপ্তাহ থেকে তিন মাস অপেক্ষা করুন। একই লেখা একাধিক জায়গায় পাঠানো হলে কিংবা প্রকাশিত হলে আমরা সেই লেখককে আর গ্রহণ না করতে বাধ্য হবো। আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com ,
editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com 
দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ



 📢 দৃষ্টি আকর্ষণ লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com
DA





  DA
লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com 
 
আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com , editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ। সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network. সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ 📧 towfiqsultan.help@gmail.com

বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫

ধর্ষিতা আমি—নিশীথ রাতে,  সাক্ষী রইল মৃত সেতুতে।

ধর্ষিতা আমি—নিশীথ রাতে, সাক্ষী রইল মৃত সেতুতে।

ধর্ষিতা আমি

✍ মোঃ নূরনবী ইসলাম সুমন


ধর্ষিতা আমি—নিশীথ রাতে, 
সাক্ষী রইল মৃত সেতুতে। 

আকাশ জানে, বাতাস বোঝে, 
আমার প্রাণ কাঁদে রাত্রিতে। 

চিৎকার ছিলো থমকে থাকা, 
নীরবতাই পেলো সাড়া। 

পশুর থাবায় নিভল আশা, 
ভাঙলো স্বপ্ন, গিললো বাঁধা। 

সমাজ আমায় প্রশ্ন করে, 
কোথায় ছিলাম কাল রাতে? 

কিন্তু ওদের নেই যে ভাষা, 
পশুর রোষে কী যে ঘটে! 

শরীর পুড়ে, মনও পুড়ে, 
সত্য কোথায়? কেউ কি শোনে? 

দোষ কি শুধু আমার বলো? 
বিচার মেলেনি কোনো কোণে! 

তবু আমি মরবো না আজ, 
নতুন সূর্য উঠবে সাজ। 

জ্বালবো আগুন বুকের মাঝে, 
শেষ করবো অন্ধকারে। 

ধর্ষিতা আমি, তবু নই ম্লান,
আমি বিদ্রোহ—জ্বলবে প্রাণ! 


কবি পরিচিতি
মোঃ নূরনবী ইসলাম সুমন একজন বিদ্রোহী স্বভাবের বাস্তববাদী কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, কণ্ঠশিল্পী, বিতার্কিক,আবৃত্তিশিল্পী ও উপস্থাপক। তিনি সমাজের অন্যায়-অবিচার, বিদ্রোহ ও সংগ্রামের চিত্র তার লেখনীতে তুলে ধরেন। তার কবিতায় স্পষ্টত ফুটে ওঠে নিপীড়িত মানুষের আর্তনাদ ও প্রতিরোধের ভাষা।

তিনি বরিশালের ভোলা জেলার একজন কলম যোদ্ধা। লেখার মাধ্যমে তিনি সমাজের অসংগতি ও শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে চলেছেন। বাস্তবতার গভীর অনুভূতি ও সহজ-প্রবাহমান ভাষার সংমিশ্রণে তার সাহিত্য পাঠকদের মুগ্ধ করে।

কোটার বৈষম্য দূর করার আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। তার লেখনী শুধু সাহিত্য নয়, এটি নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বর। সাহস, সংগ্রাম ও সত্য উচ্চারণই তার লেখার মূল শক্তি।



Welftion Love Of Welfare
 দৈনিক অনুসন্ধান

Welftion Love Of Welfare : প্রিয় সুহৃদ,  নতুন প্রজন্মের আগ্রহী লেখকদের প্রতি অনুরোধ, আমাদের কাছে লেখা পাঠিয়ে দুই সপ্তাহ থেকে তিন মাস অপেক্ষা করুন। একই লেখা একাধিক জায়গায় পাঠানো হলে কিংবা প্রকাশিত হলে আমরা সেই লেখককে আর গ্রহণ না করতে বাধ্য হবো। আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com ,
editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com 
দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ



 📢 দৃষ্টি আকর্ষণ লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com
DA





  DA
লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com 
 
আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com , editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ। সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network. সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ 📧 towfiqsultan.help@gmail.com

শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বৃষ্টি হয়ে দিও ছুঁয়ে

বৃষ্টি হয়ে দিও ছুঁয়ে

 

প্রথম অধ্যায়: হারিয়ে যাওয়া স্পর্শ

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায়, নীহারিকা জানালার পাশে বসে, অতীতের স্মৃতিতে ডুবে আছে। পাশে পড়ে থাকা চিঠিটি তার হারিয়ে যাওয়া স্পর্শের স্মারক।


নীহারিকার চোখের সামনে ঝাপসা হয়ে আসা শহরের আলো, একপাশে নরম কুয়াশা মাখা সন্ধ্যা। জানালার পাশে বসে সে একমনে বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে থাকে। প্রতিটি বৃষ্টির ফোঁটা যেন তার ভেতরের অতীতের স্মৃতিকে ধুয়ে আনছে।

আরাফ একসময় বলেছিল, "তুমি যদি কখনো হারিয়ে যাও, আমি বৃষ্টি হয়ে তোমাকে ছুঁয়ে যাব।" কথাটা তখন হাসির খোরাক ছিল, কিন্তু আজ বৃষ্টির প্রতিটি স্পর্শে যেন সেই কথা মিথ্যে প্রমাণিত হচ্ছে না।

দ্বিতীয় অধ্যায়: স্মৃতির পথ ধরে

নীহারিকা আর আরাফের পরিচয়টা হয়েছিল হুট করে, এক সন্ধ্যায়। কলেজের লাইব্রেরির করিডোরে আরাফ হঠাৎ করেই বলেছিল, "বৃষ্টি পছন্দ করো?" নীহারিকা অবাক হয়েছিল, কারণ তার হাতে তখনো ভিজে থাকা একটা বই ছিল, নাম—"বৃষ্টি বিলাস"।

এই ছোট্ট প্রশ্নের মাধ্যমেই দু'জনের জীবনে শুরু হয়েছিল নতুন এক অধ্যায়। আরাফ ছিল একজন মুক্তচিন্তার মানুষ, যে বিশ্বাস করতো ভালোবাসা মানে মুক্তি, বন্ধন নয়। আর নীহারিকা? সে ছিল ভালোবাসার একান্ত খোঁজে থাকা এক পথিক।

তৃতীয় অধ্যায়: হারানোর গল্প

সময়ের পরিক্রমায়, জীবন তাদের একসাথে থাকতে দেয়নি। কঠোর বাস্তবতা, পরিবার, সমাজের চাপ—সব মিলিয়ে তারা আলাদা হয়ে যায়। নীহারিকা ভেবেছিল, সময় সবকিছু ভুলিয়ে দেবে। কিন্তু আজ এত বছর পর, বৃষ্টি নামলে এখনো তার মনে হয়, যেন কেউ তাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে।

চতুর্থ অধ্যায়: ফিরে আসার সম্ভাবনা

এক সন্ধ্যায় হুট করেই একটা চিঠি আসে নীহারিকার ঠিকানায়। সেখানে লেখা, "আমি প্রতিটি বৃষ্টির মাঝে ছিলাম, আছি। তুমি কি একবার ফিরে তাকাবে?—আরাফ।"

নীহারিকার বুক ধক করে ওঠে। সে জানালার বাইরে তাকিয়ে দেখে, বৃষ্টি নামছে। এবার কি সে সত্যিই তাকে ছুঁয়ে যাবে?

পঞ্চম অধ্যায়: পুনর্মিলন

বৃষ্টি ভেজা সন্ধ্যায় নীহারিকা কাঁপতে থাকা হাতে চিঠিটা ধরে রাখে। এত বছর পরও এই কালি আর কাগজ যেন তার হৃদয়ের গভীরে না বলা কোনো অনুভূতি উসকে দেয়।

সন্ধ্যার ম্লান আলোয় সে পুরনো দিনের কথা ভাবতে থাকে। তাদের হাসি, ভালোবাসা, ঝগড়া—সবই কি এতটা বছর পরও টিকে আছে? না কি এ শুধু এক মায়ার প্রতিচ্ছবি?

পরদিন সকালে নীহারিকা সিদ্ধান্ত নেয়, সে আরাফের সঙ্গে দেখা করবে। হয়তো এই বৃষ্টি এবার সত্যিই তাকে ছুঁয়ে যাবে, হয়তো সময়ের ব্যবধান মুছে যাবে এক বিন্দু বৃষ্টির ছোঁয়ায়।

ষষ্ঠ অধ্যায়: পুনরায় দেখা

নীহারিকা নির্ধারিত জায়গায় এসে দাঁড়ায়। চারপাশে ছাতা হাতে ব্যস্ত মানুষগুলো ছুটে যাচ্ছে, কিন্তু তার চোখ খুঁজছে শুধু এক মুখ—আরাফ।

হঠাৎ করে এক পরিচিত কণ্ঠস্বর, "তুমি আসবে জানতাম।" নীহারিকা ফিরে তাকায়, আরাফ দাঁড়িয়ে, ঠিক সেই হাসিটা মুখে, যেটা একসময় তার পৃথিবী ছিল।

সপ্তম অধ্যায়: অতীতের ছোঁয়া

দুইজন মুখোমুখি বসে, দীর্ঘশ্বাসের ফাঁকে ফাঁকে হারিয়ে যাওয়া সময় ফিরে আসে। আরাফ বলে, "এই শহর, এই বৃষ্টি—সব কেমন যেন আমাদের অপেক্ষায় ছিল।"

নীহারিকা হেসে বলে, "বৃষ্টি তো কখনো প্রতারণা করে না, তাই না?"

আরাফের চোখে ভাসে পুরনো স্মৃতি। সে হাত বাড়িয়ে দেয়, নীহারিকা তার হাতে হাত রাখে। মনে হয়, হারানো সময় যেন আবার ফিরে আসছে।

অষ্টম অধ্যায়: নতুন শুরু

বৃষ্টি তখনো পড়ছে। কিন্তু আজ তার মাঝে কষ্ট নেই, আছে এক নতুন স্বপ্নের শুরু।

(সমাপ্ত)

তোমার সংসার হোক

তোমার সংসার হোক



-

তোমার একটা ছোট্ট সংসার হোক,  
শিউলি সুবাস, ভোরের আলোয় আঁকা,  
অল্প বিস্তর ভালোবাসার নামে,  
স্নিগ্ধ বাতাসে জড়িয়ে রাখা।  

ঘরের কোণে রোদ্দুর হাসুক,  
জানালায় ঝুলুক নীল আকাশ,  
তোমার হাসিতে গলে যাক ক্লান্তি,  
তোমার ছোঁয়ায় মিলুক বিশ্বাস।  

আমায় তুমি খুঁজে নিও,  
পরিচিত কোনো ডাকনামে,  
যেখানে শব্দ ফুরিয়ে যাবে,  
ভাষা হারাবে অভিমান ব্যস্ত নগরীর জ্যামে। 

ভুল করে যদি কখনো ডাকো,  
অতীতের কোনো ব্যথার সুরে,  
আমি ফিরে তাকাবো নীরবে,  
চোখের জল লুকিয়ে দূরে।  

তবু একদিন সন্ধ্যা নামলে,  
চাঁদের আলোয় নির্জনে,  
তোমার হৃদয় খুঁজবে আমায়,  
অচেনা অজানা এক স্পন্দনে…
আঁধার অন্তরীক্ষ ও চাঁদ

আঁধার অন্তরীক্ষ ও চাঁদ

 

এক রহস্যময় মহাকাশের মাঝে এক ব্যক্তিক, যার বুকে জ্বলজ্বল করছে একটি চাঁদ।


আমি আঁধার অন্তরীক্ষ হতে রাজি,
অথবা নিশী রাতের নীরব কান্না,

তুমি কি তখন চাঁদ হয়ে জ্বলবে,

এই যে মেয়ে শুন,
আমার হৃদয়-আকাশ টানা!!

তুমি আসবে আলোর শিখা হয়ে,
দীপ জ্বেলে অনন্ত পথে,
আমি থাকবো ঘোর আঁধার হয়ে,
তোমার ছোঁয়ায় ঝলমলে রথে।

তোমার আলোয় ফুটবে আশা,
নিভে যাবে দুঃখের ছায়া,
তুমি আমার বুকের চাঁদ হলে,
রাতও হবে সোনালি মায়া।

তবে এসো, এই রাত জুড়ে,
আলো-আঁধার খেলা হোক,

তুমি চাঁদ হয়ে হৃদয়ে থেকো,
আমার আঁধারও প্রেমময় হোক!

সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সুন্দর সমাজ গড়তে হলে,

সুন্দর সমাজ গড়তে হলে,

সুন্দর সমাজ

সুন্দর সমাজ গড়তে হলে,
সত্য আর ন্যায়ের বলে।
ভালোবাসা, দয়া-ধর্য্য,
হৃদয় হবে সবার স্বর্গ।


লোভ-হিংসা দূরে ঠেলো,
একতা গড়ে হাতে মেলো।


মানবতা থাকলে প্রাণে,
শান্তি হাসে সবুজ বনে।

শিক্ষার আলো জ্বালো ঘরে,
অজ্ঞতার আঁধার মরে।
সততা আর পরিশ্রমে,
দেশ এগোবে নতুন রঙ্গে।








সবার তরে ভালো চাও,
প্রীতির মালা গেঁথে নাও।
সুন্দর সমাজ হবে গড়া,
যদি থাকি হাতটি ধরা!

বইয়ের মাঝে জ্ঞান যে থাকে

বইয়ের মাঝে জ্ঞান যে থাকে

বই আমার বন্ধু

লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা সমূহ ||Writer Taufiq Sultan Sir's writings || Writer Towfiq Sultan Sir's writings ||كتابات الكاتب توفيق سلطان سير ||作家陶菲克·苏丹先生的著作 ||作家 Towfiq Sultan Sir の著作 ||Écrits de l'écrivain Towfiq Sultan Sir ||Yazar Towfiq Sultan Sir'in yazıları ||लेखक तौफीक सुल्तान सर की रचनाएँ || Al Towfiqi, Welftion CEO, আল তৌফিকী পরিবার, হাউজ অফ আল তৌফিকী, ওয়েল্ফশন নগরী,Welftion CEO,House Of Al Towfiqi, News,খবর,সংবাদ, লেখক, কবি,লেখা


বইয়ের মাঝে জ্ঞান যে থাকে,
নতুন নতুন স্বপ্ন আঁকে।
পড়লে বই তো জানতে পারি,
পৃথিবীটা কেমন ভারী!

রূপকথার ঐ রাজপুত্র,
ভালোবাসে বইয়ের গন্ধ।
বিজ্ঞান বলে, গ্রহ-নক্ষত্র,
ইতিহাস দেয় জ্ঞানের সূত্র।

গল্প, কবিতা, মজার ছড়া,
বইয়ের মাঝে কত ধরা!
বন্ধু আমার বই যে সেরা,
শিখিয়ে দেয় পথের ভেরা।

তাই তো বলি, পড়ো সবাই,
বইয়ের আলো নিববে নাই!

রক্তে রাঙা একুশ এলো

রক্তে রাঙা একুশ এলো

একুশের চেতনা

তৌফিক সুলতান 

লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা সমূহ ||Writer Taufiq Sultan Sir's writings || Writer Towfiq Sultan Sir's writings ||كتابات الكاتب توفيق سلطان سير ||作家陶菲克·苏丹先生的著作 ||作家 Towfiq Sultan Sir の著作 ||Écrits de l'écrivain Towfiq Sultan Sir ||Yazar Towfiq Sultan Sir'in yazıları ||लेखक तौफीक सुल्तान सर की रचनाएँ || Al Towfiqi, Welftion CEO, আল তৌফিকী পরিবার, হাউজ অফ আল তৌফিকী, ওয়েল্ফশন নগরী,Welftion CEO,House Of Al Towfiqi, News,খবর,সংবাদ, লেখক, কবি,লেখা


রক্তে রাঙা একুশ এলো,
শ্রদ্ধা জানাই হৃদয় মেলো।
শহীদ আমার, অমর তারা,
ভাষার জন্য দিলো সারা।

মায়ের মুখের মিষ্টি ভাষা,
ছিল যে তবু বন্দি বাসা।
শপথ নিলো তরুণ প্রাণ,
রুখবে অন্যায়—এটাই প্রাণ।

বুলেট এলো, ঝরল প্রাণ,
তবু কাঁপেনি কণ্ঠ গান।
বাংলা মায়ের সন্তানেরা,
রেখে গেলো পথের ধারা।

আজও আমরা শপথ করি,
ভাষার মান রাখব জরি।
সত্য, সাহস, ত্যাগের গাঁথা,
একুশ চির অমলিন কথা।

২০টি মজার ছোট গল্প

২০টি মজার ছোট গল্প

 ২০টি মজার ছোট গল্প 




১. অলস জিন

রফিক একদিন পুরনো বোতল ঘষতেই এক জিন বেরিয়ে এলো।
জিন: হুকুম করুন, মালিক!
রফিক: আমায় ধনী করে দাও!
জিন: মালিক, অলস মানুষকে ধনী করলে সে আরও অলস হয়ে যায়!
রফিক: তাহলে আমাকে পরিশ্রমী করে দাও!
জিন: তাহলে আর ধনী হওয়ার দরকার নেই, মালিক!


২. পেটুকের শিক্ষা

রাহুল খুব পেটুক। একদিন সে একসঙ্গে ১০টা রসগোল্লা খেয়ে ফেলল।
বন্ধু: আরেকটা খাবে?
রাহুল: উঁহু! আর পারছি না!
বন্ধু: এই তো শিক্ষা! সবকিছুতেই সীমা থাকা দরকার!


৩. বিজ্ঞানের উল্টোপাল্টা ফল

বাবা: বেশি মোবাইল দেখো না!
ছেলে: কিন্তু বাবা, বিজ্ঞান তো বলেছে সব জানা ভালো!
বাবা: হ্যাঁ, কিন্তু বিজ্ঞান এটাও বলেছে, বেশি মোবাইল দেখলে চোখের পাওয়ার বেড়ে যায়!


৪. দুষ্ট বুদ্ধি

শিহাব পরীক্ষায় খারাপ ফল করায় বাবাকে বলল—
শিহাব: বাবা, আজ থেকে তোমাকে ‘জিনিয়াস’ ডাকব!
বাবা: কেন?
শিহাব: তুমি তো বলো, "আমার ছেলে আমার মতোই হবে!"


৫. দাদুর উপদেশ

নাতি: দাদু, সফলতার রাস্তা কোনটা?
দাদু: রাস্তা সবসময় সামনে থাকে!
নাতি: তাহলে আমি স্কুলের পেছনের গলিটা দিয়ে যাই কেন?


৬. চোরের বুদ্ধি

এক চোর রাতে এক বাড়িতে ঢুকে দেখল, দরজায় লেখা—
"চোর সাবধান! কুকুর আছে!"
চোর ভাবল, "কুকুর ঘুমিয়ে থাকলে ভয় কী?"
তখনই দেখল পাশেই লেখা—
"কিন্তু আমাদের কুকুর ঘুমোয় না!"


৭. ইঁদুর বনাম বিড়াল

ইঁদুর মেকআপ করছিল।
বিড়াল: এটা কী করছো?
ইঁদুর: বউয়ের সামনে সুন্দর দেখাতে চাই!
বিড়াল: সুন্দর হলে তো আমার শিকার করা সহজ হবে!


৮. শিক্ষক ও ছাত্র

শিক্ষক: তুমি পরীক্ষায় এত খারাপ করলে কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি তো পরীক্ষার হলে একাই ছিলাম!
শিক্ষক: তাই?
ছাত্র: হ্যাঁ, কেউ সাহায্য করতে আসেনি!


৯. মশার অভিশাপ

মশা: তুমি আমাদের কেন মেরে ফেলো?
মানুষ: তোমরা রক্ত খাও!
মশা: তোমরাও তো মুরগি, গরু খাও!
মানুষ: সেটা আলাদা!
মশা: আমাদের দুঃখ কেউ বোঝে না!


১০. মায়ের চালাক বুদ্ধি

মা: তুমি সারাদিন মোবাইলে কী করো?
ছেলে: আমি বই পড়ছি!
মা: তাহলে মোবাইলটা রেখে সত্যিকারের বই পড়ো!
ছেলে: কিন্তু মা, এটা ই-বুক!
মা: ঠিক আছে, তাহলে ই-রুটি খেয়ে নাও!


১১. শিয়ালের চালাকি

এক শিয়াল একদিন বলল—
শিয়াল: আমি আজ থেকে নিরামিষ খাবো!
মুরগি: বাহ! খুব ভালো কথা!
শিয়াল: তোরা একটু কাছে আয়!
মুরগি: কেন?
শিয়াল: নিরামিষ খাবার আগে তো তোদের কাছ থেকে বিদায় নিতে হবে!


১২. ভূতের ফেসবুক

ভূত ফেসবুকে একটা পোস্ট দিল—
"কেউ ভূত দেখেছো?"
একজন কমেন্ট করল: "না!"
ভূত উত্তর দিল: "পেছনে তাকাও!"


১৩. রোবটের উত্তর

শিক্ষক: ভবিষ্যতে রোবট মানুষের জায়গা নেবে?
ছাত্র: হ্যাঁ!
শিক্ষক: তাহলে তোমার মতো অলস ছাত্ররাও পড়ালেখা করবে?
ছাত্র: না স্যার, রোবটই পরীক্ষা দেবে!


১৪. গাধার বুদ্ধি

এক গাধা বলল:
"আমার মালিক খুব চালাক! সে আমাকে কম খাওয়ায়!"
অন্য গাধা: "তাহলে তুমি কী করবে?"
গাধা: "আমি বেশি খাওয়া শুরু করবো, যাতে সে মনে করে আমি দুর্বল হচ্ছি!"


১৫. চালাক বাচ্চা

বাবা: পড়তে বসো!
ছেলে: একটু পরে!
বাবা: কখন?
ছেলে: যখন তুমি ঘুমাবে!


১৬. টাকার আসল মূল্য

বন্ধু ১: তুমি জানো টাকা আসলেই কী?
বন্ধু ২: হ্যাঁ!
বন্ধু ১: কী?
বন্ধু ২: এটা এমন একটা জিনিস, যা কম থাকলে সবাই শেখায় আর বেশি থাকলে সবাই শিখতে চায়!


১৭. বাবার কঠিন প্রশ্ন

বাবা: পরীক্ষায় কত পেয়েছো?
ছেলে: ১০০-এর মধ্যে ৪০!
বাবা: বাকি ৬০ কোথায়?
ছেলে: সেগুলো প্রশ্নপত্রের সঙ্গে ছিল!


১৮. হাঁসের গান

হাঁস গান গাইছিল, "আমি সুন্দর, আমি গায়ক!"
এক কাক বলল: "তুমি তো কুৎসিত!"
হাঁস উত্তর দিল: "আমি গায়ক, মডেল না!"


১৯. কচ্ছপ বনাম খরগোশ ২

খরগোশ: আমি এবারও তোমার সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করব!
কচ্ছপ: ঠিক আছে!
খরগোশ: এবার আমি ঘুমোবো না!
কচ্ছপ: আর আমি এবার বাইক চালিয়ে যাবো!


২০. টমেটোর কান্না

সবজি বাজারে এক টমেটো কাঁদছিল।
পেঁয়াজ: তুমি কাঁদছো কেন?
টমেটো: মানুষ আমাকে কাঁচা খায়, রান্না করে খায়, সালাদ বানায়!
পেঁয়াজ: তাহলে?
টমেটো: কিন্তু আমাকে কাটলে কেউ কাঁদে না!


তোমার কোন গল্পটা সবচেয়ে মজার লাগল? 😆

সম্পর্ক ভাঙন মানসিক ও সামাজিক প্রতিক্রিয়া

সম্পর্ক ভাঙন মানসিক ও সামাজিক প্রতিক্রিয়া

সম্পর্ক ভাঙন, বিশেষ করে প্রেম, বন্ধুত্ব বা বিবাহিত জীবনে, একটি অত্যন্ত কঠিন এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্তকর পরিস্থিতি। যখন দুটি ব্যক্তি একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে থাকেন এবং তাদের মধ্যে বিশ্বাস ও সম্পর্কের অটুট বন্ধন থাকে, তখন সেই সম্পর্কের ভাঙন অনেক গভীর দুঃখ এবং হতাশা সৃষ্টি করে।

পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,সম্পর্ক ভাঙন

সম্পর্ক ভাঙনের কারণ

সম্পর্ক ভাঙনের পেছনে নানা ধরনের কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে কিছু সাধারণ কারণ হলো:

🔹 বিশ্বাসের অভাব: সম্পর্কের ভিত্তি হলো বিশ্বাস। যদি একে অপরের মধ্যে বিশ্বাসের অভাব হয়, তাহলে তা সম্পর্কের ভাঙনে পরিণত হতে পারে।

🔹 যোগাযোগের অভাব: সম্পর্কের মধ্যে ভালো যোগাযোগ না থাকলে ছোটখাটো সমস্যা বড় আকার ধারণ করতে পারে, যা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।

🔹 বিশেষ লক্ষ্য বা পথের অমিল: জীবনের লক্ষ্য বা দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যও সম্পর্কের মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি করতে পারে।

🔹 অতিরিক্ত একে অপরকে অধিকার করা: সম্পর্কের মধ্যে স্বাধীনতা বজায় না রাখতে পারলে ব্যক্তিগত পরিসরের অভাব অনুভূত হয়, যা শেষ পর্যন্ত সম্পর্কের ভাঙনে যোগ দেয়।

🔹 অসীম আশা এবং চাপ: কখনো কখনো সম্পর্কের মধ্যে একজনের কাছ থেকে অনেক বেশি প্রত্যাশা রাখা অথবা চাপ সৃষ্টি করাও সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে।

মানসিক প্রভাব

সম্পর্ক ভাঙনের মানসিক প্রভাব অস্বাভাবিকভাবে গভীর হতে পারে, বিশেষ করে যদি সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী এবং হৃদয়ের গভীরে প্রোথিত থাকে। কিছু প্রভাব হলো:

🔹 দুঃখ এবং একাকীত্ব: সম্পর্ক ভাঙলে মানুষ গভীর দুঃখ এবং একাকীত্বের অনুভূতি অনুভব করে, যা তাদের মানসিক অবস্থাকে দুর্বল করে দেয়।

🔹 আত্মবিশ্বাসের অভাব: সম্পর্কের ভাঙনের ফলে আত্মবিশ্বাসে বড় ধরনের আঘাত আসতে পারে, যা ভবিষ্যতের সম্পর্কের প্রতি ভয় এবং সন্দেহের সৃষ্টি করতে পারে।

🔹 মানসিক চাপ: সম্পর্কের ভাঙনে যে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়, তা কখনো কখনো দেহের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন ঘুমের সমস্যা, খাওয়া কমে যাওয়া, বা অবসাদ।

সমাধান এবং পুনর্গঠন

সম্পর্ক ভাঙনের পর জীবনে নতুন দিক এবং নতুন শুরু গ্রহণের জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে:

স্বাস্থ্যকর আত্মসমালোচনা: সম্পর্ক ভাঙার পর নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে এবং নিজের ভুলগুলো শিখে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

অভিজ্ঞতা থেকে শেখা: সম্পর্কের শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে, এবং অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে এমন দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে হবে যা ভবিষ্যতে সুস্থ ও আনন্দময় হবে।

মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা: মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম যেমন—ধ্যান, যোগব্যায়াম, বা পছন্দের কাজের মাধ্যমে সময় কাটানো যেতে পারে।

সাহায্য নেওয়া: যদি সম্পর্কের ভাঙন অত্যন্ত গুরুতর হয়, তাহলে কাউন্সেলিং বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে।


সম্পর্ক ভাঙন জীবনের একটি কঠিন অভিজ্ঞতা হতে পারে, কিন্তু এটি একটি নতুন শুরু এবং আত্মবিশ্বাস পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগও তৈরি করতে পারে। সময়, সহানুভূতি, এবং আত্মসমালোচনার মাধ্যমে একে অপরকে বুঝে, ভবিষ্যতে সুস্থ সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব।