দৈনিক অনুসন্ধান: স্বাস্থ্যসেবা

সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu
স্বাস্থ্যসেবা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
স্বাস্থ্যসেবা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫

Ensure the healthcare of Narottampur Community Clinic

Ensure the healthcare of Narottampur Community Clinic

Closure of Narottampur Community Clinic: A Healthcare Crisis

Closure of Narottampur Community Clinic

Thousands in Barishab Union Deprived of Essential Healthcare Services

Healthcare Crisis in Rural Bangladesh

Barishab Union, located in Kapasia Upazila of Gazipur District, spans an area of approximately 39.85 square kilometers and is home to a population of 60,139 people. The closure of the Narottampur Community Clinic has created a healthcare vacuum affecting thousands of vulnerable residents.

60,139
Total Population
13,700
Patients Served
50-70
Daily Patients
2000
Year Established

The Impact of Clinic Closure

The Narottampur Community Clinic, established in 2000 on land donated by local social worker Abdul Kuddus, was a vital healthcare provider for the local population. It offered essential services including prenatal and postnatal care, vaccination programs, nutritional guidance, and general medical treatment.

Critical Situation: The clinic has remained closed for weeks, with doctors and health workers irregularly present or completely absent. Patients arriving for treatment find locked doors, forcing them to travel 11-13 kilometers to the Kapasia Upazila Health Complex.

This extended travel creates significant barriers to healthcare access due to transportation costs, lost time, and overcrowding at the distant facility. Local reports indicate that minor illnesses are worsening into severe conditions, with some deaths potentially linked to the clinic's prolonged closure.

Villages Affected

The clinic served an estimated 13,700 residents from nearby villages:

Gaora: 5,084
Bhera Chala: 549
Bori Chala: 1,468
Narottampur: 3,030
Chenga: 1,097
Chhoka Chala: 756
Pinguli: 1,708
Batna & Others

Official Complaint Filed

A formal complaint has been submitted via the government's Online Grievance Management System (GRS):

Tracking Number: 13014838330002

Submission Date: November 5, 2025

Reviewing Authorities: Directorate General of Health Services (DGHS), Upazila Health and Family Planning Officer (UHFPO), and Civil Surgeon of Gazipur

Concerns About Private Interests

Adding to community concerns, private hospital and doctor advertisements are prominently displayed on the clinic premises, raising suspicions that government healthcare services are being neglected in favor of private providers. This practice violates regulations regarding the use of government facilities.

Recommended Solutions

  • Digital Monitoring System: Implement online attendance and service records visible to the public
  • Community Health Volunteers: Train local youth to assist with healthcare services
  • Coordinated Oversight: Establish monitoring committees with local representatives
  • Ban on Private Advertisements: Prohibit private ads on government clinic premises
  • Dedicated Helpline: Create direct complaint channels for residents

Broader Implications

The situation at Narottampur Community Clinic reflects a national challenge, as thousands of community clinics across Bangladesh face similar issues of absentee staff, inadequate monitoring, and insufficient resources.

Primary healthcare is a constitutional right, not a luxury. When a clinic closes its doors, it is not merely a building that shuts down; it is access to life-saving healthcare that becomes unavailable to the most vulnerable members of society.

Take Action for Healthcare Rights

The government's commitment to "Health for All" can only be fulfilled when facilities like the Narottampur Community Clinic are fully functional, ensuring reliable and accessible healthcare for every resident.

Support This Cause

Published by: Local Citizen & Public Health Activist

Source: Official Archive - https://d-a-news-p.blogspot.com/2025/11/authors-official-archive.html





Welftion Love Of Welfare
 দৈনিক অনুসন্ধান

Welftion Love Of Welfare : প্রিয় সুহৃদ,  নতুন প্রজন্মের আগ্রহী লেখকদের প্রতি অনুরোধ, আমাদের কাছে লেখা পাঠিয়ে দুই সপ্তাহ থেকে তিন মাস অপেক্ষা করুন। একই লেখা একাধিক জায়গায় পাঠানো হলে কিংবা প্রকাশিত হলে আমরা সেই লেখককে আর গ্রহণ না করতে বাধ্য হবো। আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com ,
editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com 
দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ



 📢 দৃষ্টি আকর্ষণ লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com
DA





  DA
লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com 
 
আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com , editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ। সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network. সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ 📧 towfiqsultan.help@gmail.com
📰 নিউজ
🔹 নতুন পোস্ট: "ওয়ার্ল্ড অফ নলেজ – জ্ঞানের জগৎ" প্রি-অর্ডার চলছে । | ✍ লেখক: তৌফিক সুলতান । | 📚 রকমারি ও বিডি বুকসে পাওয়া যাচ্ছে । • আরও খবর দেখুন ব্লগে...

বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

হাত-পা ঘামা থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন

হাত-পা ঘামা থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন

হাত-পা ঘামা: সচেতন থাকুন, মুক্তির পথ আছে

— তৌফিক সুলতান

হাত-পা ঘামা কেবল শারীরিক সমস্যা নয়; এটি মানসিক ও সামাজিক অস্বস্তিরও কারণ হতে পারে। অনেকেই মনে করেন এটি একটি সাধারণ অসুবিধা মাত্র, কিন্তু বাস্তবে এটি এমন এক সমস্যা যা দৈনন্দিন কাজ ও আত্মবিশ্বাসকে প্রভাবিত করে। সংবাদপত্রের পাঠকদের জন্য স্বাস্থ্যপাতায় এই ফিচারে তুলে ধরা হলো হাত-পা ঘামা, কারণ, চিকিৎসা ও মুক্তির উপায়।


DA Graphics



হাত-পা ঘামা কী এবং কেন হয়

শরীরের ঘাম একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে। তবে কিছু মানুষের হাত ও পায়ের তালুতে অতিরিক্ত ঘাম হয়, এমনকি ঠান্ডা পরিবেশেও। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই অবস্থাকে বলা হয় পামার ও প্লান্টার হাইপারহাইড্রোসিস (Palmar and Plantar Hyperhidrosis)

বৈজ্ঞানিক কারণসমূহ

  1. স্নায়ুতন্ত্রের অতিসক্রিয়তা: সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম অতি সক্রিয় হয়ে ঘর্মগ্রন্থি অতিরিক্ত ঘাম উৎপন্ন করে।
  2. বংশগত প্রভাব: গবেষণায় দেখা গেছে, হাইপারহাইড্রোসিসে আক্রান্ত রোগীর প্রায় অর্ধেক পরিবারে একই সমস্যা দেখা যায়।
  3. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: আতঙ্ক, লজ্জা বা সামাজিক চাপ ঘামকে তীব্রভাবে বাড়ায়।
  4. হরমোনজনিত পরিবর্তন: কৈশোর, গর্ভাবস্থা বা মেনোপজে হরমোনের ওঠানামা ঘাম বাড়াতে পারে।
  5. বিভিন্ন রোগ ও ওষুধ: থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, স্থূলতা বা কিছু ওষুধও ঘাম বৃদ্ধি করতে পারে।

লক্ষণ ও প্রতিক্রিয়া

হাত-পা ঘামার সাধারণ লক্ষণগুলো হলো:

  • হাত ও পায়ের তালু সবসময় ভেজা থাকা
  • ঠান্ডা আবহাওয়াতেও ঘাম ঝরা
  • কলম, মোবাইল বা কাগজ ধরে রাখা কঠিন
  • করমর্দন বা সামাজিক মেলামেশায় অস্বস্তি
  • পায়ে দুর্গন্ধ বা ছত্রাক সংক্রমণ দেখা
  • আত্মবিশ্বাসে কমতি ও সামাজিক লজ্জা

এই সমস্যা দীর্ঘদিন চললে মানসিক চাপ এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।


বাস্তব অভিজ্ঞতা

আমার বন্ধু শরিফ ও তার ছোট ভাইয়ের ঘটনা চোখে পড়ার মতো। তাদের হাত-পা সবসময় ভিজে থাকে। প্রথমে ছোটখাটো সমস্যা মনে হলেও, তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সঙ্গে কথা বললে বোঝা যায়— এটি বংশগত বৈশিষ্ট্য। এই বাস্তব অভিজ্ঞতা দেখায়, হাত-পা ঘামা শুধু শারীরিক নয়, পারিবারিক ও সামাজিক প্রভাবও রাখে।


চিকিৎসা ও আধুনিক পদ্ধতি

১. টপিকাল থেরাপি

  • অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড হেক্সাহাইড্রেট লাগানো।
  • রাতে ঘুমানোর আগে হাতে ও পায়ে প্রয়োগ করলে ঘাম কমে।
  • বাজারে Drysol বা Driclor পাওয়া যায়।
  • প্রথম দিনগুলোতে হালকা চুলকানি হতে পারে।

২. আয়োনটোফোরেসিস (Iontophoresis)

  • হাত বা পা পানিতে ডুবিয়ে হালকা বৈদ্যুতিক প্রবাহ দেওয়া হয়।
  • সপ্তাহে ৩–৪ দিন, প্রতিবার ২০–৩০ মিনিট।
  • নিয়মিত করলে ঘাম নিয়ন্ত্রণে আসে।

৩. মুখে খাওয়ার ওষুধ

  • Anticholinergic ওষুধ, যেমন Glycopyrrolate বা Oxybutynin।
  • ঘাম কমাতে সাহায্য করে।
  • পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: মুখ শুকানো, কোষ্ঠকাঠিন্য।

৪. বোটক্স ইনজেকশন

  • ত্বকের নিচে ক্ষুদ্র ইনজেকশন।
  • ঘর্মগ্রন্থির স্নায়ু সংযোগ বন্ধ করে।
  • ৬–৮ মাস পর্যন্ত ঘাম বন্ধ থাকে।

৫. সার্জারি (ETS)

  • শেষ বিকল্প চিকিৎসা।
  • সিমপ্যাথেটিক নার্ভ কেটে বা ক্লিপ করে দেওয়া হয়।
  • স্থায়ী সমাধান, তবে শরীরের অন্য অংশে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।

জীবনযাপন ও প্রাকৃতিক উপায়

  1. হাত-পা পরিষ্কার রাখুন – দিনে কয়েকবার ধুয়ে শুকনো করুন।
  2. ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন – ঘাম শুষে নেয়।
  3. বায়ু চলাচল হয় এমন জুতা ও মোজা পরুন – তুলার মোজা বেশি কার্যকর।
  4. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করুন – ক্যাফেইন, চা, মশলাযুক্ত খাবার ও গরম পানীয় কমিয়ে দিন।
  5. মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখুন – ধ্যান, শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুম।
  6. ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুন – শীতল পরিবেশে থাকলে ঘাম কমে।

মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক প্রভাব

হাত-পা ঘামা মানুষকে আত্মবিশ্বাসহীন করে তুলতে পারে। করমর্দন, লেখালেখি, মোবাইল ধরা বা শিক্ষাঙ্গনে অংশগ্রহণে মানুষ লজ্জা বোধ করে।
সচেতনতা ও চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আক্রান্ত ব্যক্তি বুঝতে হবে— ঘাম আপনার শত্রু নয়; এটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য সমস্যা।


বাংলাদেশে চিকিৎসার সুযোগ

ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট সহ বিভিন্ন শহরের ডার্মাটোলজি ক্লিনিকে আধুনিক চিকিৎসা পাওয়া যায়।

  • বোটক্স থেরাপি
  • আয়োনটোফোরেসিস
  • চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ পরামর্শ

সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ সম্ভব। প্রথমে লজ্জা না পাওয়া, সমস্যা সঠিকভাবে প্রকাশ করা অত্যন্ত জরুরি।

হাত-পা ঘামা আজীবন সমস্যা নয়। আধুনিক চিকিৎসা, সচেতন জীবনযাপন ও মানসিক স্থিরতার মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

শরিফ ও তার ভাই এখন চিকিৎসা ও জীবনযাপনের পরিবর্তনের মাধ্যমে অনেকটাই স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন। তাদের উদাহরণ প্রমাণ করে, লজ্জা নয়, সচেতনতা ও চিকিৎসা গ্রহণই মুক্তির পথ।

শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

সরকারি সহযোগিতা পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র

সরকারি সহযোগিতা পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র

×



🟢 সরকারি সহযোগিতা পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র

1️⃣ ব্যক্তিগত তথ্য

  • রোগীর পূর্ণ নাম (জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী)

  • পিতার নাম / স্বামীর নাম

  • স্থায়ী ঠিকানা (গ্রাম, ইউনিয়ন, থানা, জেলা)

  • বর্তমান ঠিকানা (যদি আলাদা হয়)

  • জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা জন্ম নিবন্ধন নম্বর

  • রোগীর বয়স

  • পরিবারের সদস্য সংখ্যা


2️⃣ রোগ সম্পর্কিত তথ্য

  • রোগের নাম (যেমন: ক্যান্সার – কোন ধরনের ক্যান্সার, ডাক্তারি রিপোর্ট অনুযায়ী)

  • কতদিন ধরে অসুস্থ

  • কোন হাসপাতালে ভর্তি আছেন (যেমন: জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা)

  • ডাক্তার/হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন ও সার্টিফিকেট (প্রমাণ যে চিকিৎসা চলছে)


3️⃣ আর্থিক অবস্থা প্রমাণ

  • স্বামী বেঁচে আছেন কিনা, থাকলে পেশা ও আয়

  • পরিবারের আয়-ব্যয়ের বিবরণ (সংক্ষেপে লিখতে হবে – যেমন: দিনমজুর, কৃষক, শ্রমিক ইত্যাদি)

  • স্থানীয় জনপ্রতিনিধির (চেয়ারম্যান/মেম্বার) প্রত্যয়নপত্র, যেখানে বলা থাকবে যে মুক্তা অসহায় এবং চিকিৎসা চালানো সম্ভব হচ্ছে না।


4️⃣ সহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

✅ জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) কপি
✅ জন্মনিবন্ধন সনদ (যদি NID না থাকে)
✅ ২ কপি ছবি
✅ ডাক্তারি রিপোর্ট / প্রেসক্রিপশন / হাসপাতালের কাগজপত্র
✅ স্থানীয় চেয়ারম্যান বা মেম্বারের সুপারিশপত্র
✅ সমাজসেবা অফিস বা হাসপাতালের সামাজিক সেবা অফিসের ফরম পূরণ করা
✅ যোগাযোগের নম্বর (বিকাশ/নগদ নাম্বার বা ব্যাংক একাউন্ট থাকলে ভালো)


🟢 কোথায় কোথায় আবেদন করবেন

🔸 ধাপ ১: হাসপাতালের সামাজিক সেবা বিভাগ

  • জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউটেই (মহাখালী) একটি সামাজিক সেবা অফিস আছে।

  • সেখানে ফরম পূরণ করে রোগীর নথি জমা দিতে হয়।

  • সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিশেষ তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়া যায়।


🔸 ধাপ ২: উপজেলা সমাজসেবা অফিস

  • মুক্তার স্থায়ী ঠিকানা অনুযায়ী দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যেতে হবে।

  • সেখানে “অসহায় রোগী সহায়তা কর্মসূচি” ফরম পূরণ করতে হবে।

  • সমাজসেবা অফিস থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান/UNO অফিসে ফাইল পাঠানো হয়।


🔸 ধাপ ৩: উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO) / জেলা প্রশাসক (DC)

  • UNO অফিসে লিখিত দরখাস্ত দিলে উপজেলা তহবিল থেকে সাহায্য পাওয়া যায়।

  • DC অফিসে আবেদন করলে জেলা তহবিল ও প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের সুপারিশ পাওয়া যায়।


🔸 ধাপ ৪: প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল

  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (NID, হাসপাতালের কাগজ, চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র, আবেদনপত্র) UNO অফিস বা DC অফিসে জমা দিতে হয়।

  • তারা যাচাই-বাছাই শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠান।

  • অনুমোদন হলে রোগীর নামে চেক দেওয়া হয়।


🟢 সংক্ষেপে কাজের ধাপ

  1. হাসপাতালের সামাজিক সেবা অফিসে আবেদন করুন।

  2. দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যান।

  3. স্থানীয় চেয়ারম্যান/মেম্বারের সুপারিশ সংগ্রহ করুন।

  4. UNO ও DC অফিসে দরখাস্ত করুন।

  5. প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ফাইল যাবে।




ধাপে ধাপে খুবই বিস্তারিত গাইডলাইন লিখে দিচ্ছি— যেন সাহায্য প্রয়োজন এমন কেউ বা তার পরিবারের কেউ সহজেই সরকারি সহযোগিতা পেতে পারে।

🟢 সরকারি সহযোগিতা পাওয়ার সম্পূর্ণ গাইডলাইন

১. প্রথম ধাপ: হাসপাতালের সামাজিক সেবা বিভাগে যোগাযোগ

👉 মুক্তা যেহেতু বর্তমানে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা-তে ভর্তি আছেন, তাই প্রথমেই হাসপাতালের ভেতরেই থাকা “সামাজিক সেবা অধিদপ্তরের শাখা অফিসে” যোগাযোগ করতে হবে।

  • সেখানে একটি ফরম দেওয়া হবে, যেখানে রোগীর নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, চিকিৎসার বিবরণ লিখতে হবে।

  • রোগীর প্রেসক্রিপশন, ডাক্তারি রিপোর্ট, ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

  • এই অফিস থেকেই সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিশেষ তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তা ও কখনও কখনও বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়।

📌 এখানে করার কাজ:

  • হাসপাতালে সামাজিক সেবা অফিস খুঁজে বের করতে হবে (সাধারণত গ্রাউন্ড ফ্লোরে থাকে)।

  • রোগীর সব কাগজপত্র জমা দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে।


২. দ্বিতীয় ধাপ: উপজেলা সমাজসেবা অফিসে আবেদন

👉 মুক্তার স্থায়ী ঠিকানা হলো দোহার উপজেলা, ঢাকা জেলা

  • তাই তার পরিবারকে দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যেতে হবে।

  • সেখানে “অসহায় রোগী সহায়তা কর্মসূচি” নামে একটি সরকারি কর্মসূচি আছে, যেখানে ক্যান্সার, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ইত্যাদির জন্য আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়।

📌 এখানে করার কাজ:

  • সমাজসেবা অফিস থেকে নির্ধারিত ফরম সংগ্রহ করতে হবে।

  • ফরমে রোগীর তথ্য (NID, বয়স, পরিবারের আর্থিক অবস্থা, চিকিৎসার বিবরণ) লিখতে হবে।

  • সাথে জমা দিতে হবে:

    • জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্ম নিবন্ধন সনদ

    • ডাক্তারি রিপোর্ট ও হাসপাতালের কাগজপত্র

    • ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/মেম্বারের প্রত্যয়নপত্র (যেখানে বলা থাকবে মুক্তা অসহায় এবং চিকিৎসার খরচ চালাতে পারছে না)

    • ২ কপি ছবি

✅ সমাজসেবা অফিস যাচাই করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (UNO) কাছে পাঠাবে।


৩. তৃতীয় ধাপ: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO) অফিসে দরখাস্ত

👉 UNO অফিসে গেলে সরাসরি “অসহায় রোগী সহায়তা তহবিল” থেকে অনুদান পাওয়া যায়।

  • UNO অফিসে লিখিত আবেদন করতে হবে।

  • সমাজসেবা অফিসের ফরম ও হাসপাতালের কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

  • UNO যাচাই করে উপজেলা পর্যায়ে কিছু টাকা অনুমোদন করতে পারেন।

  • পরে বিষয়টি জেলা প্রশাসকের (DC) কাছে পাঠানো হয়।

📌 এখানে করার কাজ:

  • UNO অফিসে গিয়ে দরখাস্ত করা।

  • সব কাগজপত্র জমা দেওয়া।


৪. চতুর্থ ধাপ: জেলা প্রশাসক (DC) অফিসে আবেদন

👉 ঢাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে “অসহায় তহবিল” থেকে সহায়তা দেওয়া হয়।

  • DC যাচাই-বাছাই করে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে টাকা ছাড় করতে পারেন।

  • এছাড়া DC অফিস প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে আবেদন পাঠাতে পারেন।

📌 এখানে করার কাজ:

  • DC অফিসে সমাজসেবা অফিস ও UNO অফিসের কাগজপত্রসহ আবেদন করা।

  • প্রয়োজনে DC সুপারিশ করে ফাইল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠাবেন।


৫. পঞ্চম ধাপ: প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল

👉 অসহায় ক্যান্সার রোগীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে অনুদান দেওয়া হয়।

  • আবেদন করলে সাধারণত রোগীর নামে ব্যাংক চেক দেওয়া হয়।

  • এই টাকা চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করা যায়।

📌 এখানে করার কাজ:

  • DC অফিস থেকে ফাইল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে।

  • অনুমোদনের পর রোগীর নামে অনুদান চেক দেওয়া হবে।


🟢 আবেদনের জন্য দরকারি কাগজপত্রের পূর্ণ তালিকা

  1. রোগীর জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্ম নিবন্ধন

  2. রোগীর ২ কপি ছবি

  3. হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন, রিপোর্ট, ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র

  4. চিকিৎসকের সার্টিফিকেট (রোগীর অসুস্থতার প্রমাণ)

  5. ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/মেম্বারের প্রত্যয়নপত্র

  6. দরখাস্ত (নিজ হাতে লেখা বা টাইপ করা)

  7. সমাজসেবা অফিসের ফরম পূরণকৃত কপি

  8. যোগাযোগ নম্বর (বিকাশ/নগদ নাম্বার বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে ভালো)


🟢 কোথায় কোথায় যেতে হবে (ধাপে ধাপে পথনির্দেশ)

  1. জাতীয় ক্যান্সার হাসপাতালের সামাজিক সেবা অফিস → প্রাথমিক সহায়তা পেতে।

  2. দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিস → ফরম পূরণ ও কাগজপত্র জমা।

  3. দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO) → আবেদন ও অনুমোদন।

  4. ঢাকা জেলা প্রশাসক (DC) অফিস → জেলা তহবিল ও PM তহবিলের সুপারিশ।

  5. প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (শেরেবাংলা নগর, ঢাকা) → চূড়ান্ত অনুমোদন ও চেক।


👉 

আপনি শুধু রোগীর নাম, বয়স, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ডাক্তারি রিপোর্টের বিবরণ ও স্বাক্ষর বসিয়ে জমা দিতে পারবেন।


📝 সরকারি সহযোগিতার আবেদনপত্র (খসড়া)

বরাবর
মাননীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO)
দোহার উপজেলা প্রশাসন
ঢাকা জেলা

বিষয়: অসহায় ক্যান্সার রোগীর চিকিৎসা সহায়তা প্রসঙ্গে আবেদন।

মাননীয় মহোদয়,

আমি মুক্তা, স্ত্রী/কন্যা [___], গ্রাম: বানাঘাটা, ইউনিয়ন: খাঁড়াকান্দা, থানা: দোহার, জেলা: ঢাকা-র এক অসহায় নারী। বর্তমানে আমি জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা-তে চিকিৎসাধীন। আমার পরিবার চরম আর্থিক দুরবস্থার মধ্যে রয়েছে।

আমার দুই সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে পড়াশোনা বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে অর্থাভাবে, আর ছোট মেয়ে এখনও ছোট। স্বল্প আয়ের পরিবার হওয়ায় আমার চিকিৎসার ব্যয় বহন করা আর সম্ভব হচ্ছে না। ডাক্তারগণ দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার পরামর্শ দিয়েছেন, যা আমার সামর্থ্যের বাইরে।

অতএব, আমার চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহের জন্য অসহায় রোগী সহায়তা কর্মসূচি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল হতে আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য আপনাকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।

আপনার সদয় সহায়তায় আমার চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে এবং আমার দুই সন্তানের ভবিষ্যৎ রক্ষা পাবে।

সংযুক্তি:
১. জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন কপি
২. ডাক্তারি রিপোর্ট, প্রেসক্রিপশন ও হাসপাতালের ভর্তি কাগজপত্র
৩. ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/মেম্বারের প্রত্যয়নপত্র
৪. ২ কপি ছবি

বিনীত নিবেদক,

[রোগীর নাম: মুক্তা]
জাতীয় পরিচয়পত্র নং: ____________
গ্রাম: বানাঘাটা, ইউনিয়ন: খাঁড়াকান্দা, থানা: দোহার, জেলা: ঢাকা
মোবাইল: ____________
তারিখ: //২০২৫

স্বাক্ষর: ____________


👉 এই আবেদনপত্রটি প্রথমে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/মেম্বারের কাছ থেকে প্রত্যয়ন করাতে হবে (তারা লিখবেন যে মুক্তা সত্যিই অসহায় ও চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন)।
এরপর দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে জমা দিন। সমাজসেবা অফিস থেকে UNO অফিসে ফাইল যাবে।
পরে UNO অফিস থেকে DC অফিসে পাঠানো হবে এবং প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে যাবে।



চেয়ারম্যান বা রাজনৈতিক দল নেই—তাই নিচের বিকল্পগুলো অনুসরণ করে সরকারি সাহায্য পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন:


বিকল্প অথরিটি ও প্রত্যয়নপ্রক্রিয়া

১. ইউনিয়ন পরিষদ সচিব (গ্রাম সচিব)

চেয়ারম্যান না থাকায় ইউনিয়নের প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করছেন গ্রাম সচিব। তিনি একটি প্রত্যয়নপত্র দিতে পারেন যেখানে মুক্তার অসহায়তা ও চিকিৎসার জরুরি প্রয়োজন উল্লেখ থাকবে।


২. উপজেলা সমাজসেবা অফিসের অফিসার

যদি সচিব প্রত্যয়ন না দেন, তাহলে দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে গিয়ে জ্ঞান-ভিত্তিক সত্যতা যাচাই শেষে তাদের অফিস থেকে একটি প্রত্যয়ন পেতে পারেন। এই ফলাফলের ভিত্তিতে আবেদন এগিয়ে যাবে।


৩. উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO)

দরখাস্ত সরাসরি UNO অফিসে জমা দিলে তারা প্রাথমিক যাচাই করে আবেদন নিয়ে কাজ করেন। UNO হতে প্রাপ্ত সুপারিশ DC অফিসে যাচাইয়ের জন্য পাঠানো যায়।


৪. নারীগণ সহ যে কোনো গ্রহণযোগ্য গণ্যমান্য ব্যক্তির সনদ

এসব বিকল্পের পাশাপাশি, স্থানীয় সমাজের নন-পলিটিক্যাল গণ্যমান্য ব্যক্তি (যেমন—শিক্ষক, চিকিৎসক, বিশিষ্ট ব্যক্তি ইত্যাদি) থেকে সনদ নেয়া যেতে পারে; তবে অফিসিয়ালি সামাজিক সেবা অফিস বা UNO থেকে প্রত্যয়ন অধিক গ্রহণযোগ্য।


গাইডলাইন (ধাপে ধাপে)

ধাপ করণীয়
১. ইউনিয়ন পরিষদ সচিব জানিয়ে দিন যে চেয়ারম্যান নেই—তার দ্বারা একটি প্রত্যয়নকথা (প্রত্যয়নপত্র) পেতে বলুন।
২. সমাজসেবা অফিসে ফাইল জমা রোগীর NID, চিকিৎসা নথি ইত্যাদি নিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করুন এবং প্রত্যয়নপত্রও জমা দিন।
৩. UNO অফিসে আবেদন সমাজসেবা অফিসের সুপারিশসহ হাসপাতালের কাগজ এবং আবেদন UNO অফিসে জমা দিন।
৪. DC অফিস ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আবেদন UNO থেকে পাঠানো ফাইল DC অফিসে পাঠান; DC থেকে শ্রদ্ধেয় প্রধানমন্ত্রী তহবিলে যেতে পারে।
৫. প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় / চিফ এডভাইজার অফিসে প্রয়োজনে সরাসরি এই অফিসেও আবেদন যায়—বিশেষদৃষ্টি পেতে।


  • গ্রাম সচিব → ইউনিয়নের প্রশাসনিক দায়িত্বে।

  • সমাজসেবা অফিসার → সহায়তা ও প্রত্যয়ন উভয় পেতে পারেন।

  • UNO → সরকারি সুপারিশ ও তহবিল প্রক্রিয়াকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

  • DC / CAO → উচ্চমাত্রার প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও আর্থিক সহায়তায় যেতে পারে।





Welftion Love Of Welfare
 দৈনিক অনুসন্ধান

Welftion Love Of Welfare : প্রিয় সুহৃদ,  নতুন প্রজন্মের আগ্রহী লেখকদের প্রতি অনুরোধ, আমাদের কাছে লেখা পাঠিয়ে দুই সপ্তাহ থেকে তিন মাস অপেক্ষা করুন। একই লেখা একাধিক জায়গায় পাঠানো হলে কিংবা প্রকাশিত হলে আমরা সেই লেখককে আর গ্রহণ না করতে বাধ্য হবো। আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com ,
editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com 
দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ



 📢 দৃষ্টি আকর্ষণ লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com
DA





  DA
লেখা পাঠান~ ✉ editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com towfiqsultan.help@gmail.com 
 
আপনার লেখা / ছবি / মতামত / অভিযোগ পাঠান ~ ✉ towfiqsultan.help@gmail.com , editorial.tds@outlook.com , editorial.tdse@gmail.com দৈনিক অনুসন্ধান শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ। সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network. সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ

 



photo

photo

Towfiq Sultan

Towfiq Sultan
CEO & TeacherWelftion Love Of Welfare.

Bhawal Islamic Cadet Academy (BICA)

+8801301483833  |  www.towfiqi.online/

info@towfiqi.online

Welftion City,Barishab-1743,Kapasia,Gazipur

tumblr

wa

facebook

Custom Button App


Download our app & Wiki

Download App

Download App

📧 towfiqsultan.help@gmail.com

শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

হাতে কেটে বা আঘাত পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

হাতে কেটে বা আঘাত পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

 হাতে কেটে বা আঘাত পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। নিচে করণীয় ধাপগুলো দেওয়া হলো:

Welftion News


হাতে কেটে বা আঘাত পেলে করণীয়:

  1. রক্তপাত বন্ধ করা:

    • কাটা জায়গায় পরিষ্কার কাপড় বা ব্যান্ডেজ দিয়ে চাপ দিন, যাতে রক্তপাত বন্ধ হয়।
  2. পরিষ্কার করা:

    • ক্ষতস্থান হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
    • অ্যান্টিসেপ্টিক সাবান বা ডেটল ব্যবহার করে জীবাণুমুক্ত করুন।
  3. অ্যান্টিসেপটিক প্রয়োগ:

    • ক্ষতস্থানে অ্যান্টিসেপ্টিক লোশন, সলিউশন বা ক্রিম (যেমন: বেটাডিন) লাগান।
  4. ড্রেসিং ও ব্যান্ডেজ:

    • পরিষ্কার গজ বা ব্যান্ডেজ দিয়ে ক্ষতস্থান ঢেকে দিন।
  5. ব্যথা বা ফোলা কমানো:

    • বরফ ব্যবহার করতে পারেন (সরাসরি বরফ না লাগিয়ে পাতলা কাপড়ে মুড়িয়ে নিন)।
  6. বড় বা গভীর কাটা হলে:

    • রক্তপাত বেশি হলে বা গভীর ক্ষত হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
    • টেটানাস ইনজেকশন নেওয়া লাগতে পারে।
  7. পর্যবেক্ষণ:

    • যদি ইনফেকশনের লক্ষণ (লালচে হওয়া, ফুলে যাওয়া, ব্যথা বাড়া, পুঁজ বের হওয়া) দেখা দেয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

আপনার হাতে আঘাত পেয়েছে? অবস্থা গুরুতর হলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান!



হাতে ঢাকনার (বোতলের ঢাকনা বা অন্য কোনো কঠিন বস্তু) কেঁচা লাগলে এবং শুধু সামান্য ফোলা দেখা দিলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারেন:

  1. বরফ বা ঠান্ডা পানির সেঁক – আক্রান্ত স্থানে ১০-১৫ মিনিট বরফের টুকরা বা ঠান্ডা পানির কাপড় চাপ দিন, এতে ফোলা কমবে।
  2. উঁচু করে রাখা – হাতটি সামান্য উঁচুতে রাখলে রক্ত সঞ্চালন নিয়ন্ত্রিত হবে এবং ফোলাভাব কমবে।
  3. হালকা মালিশ – কোনো ব্যথানাশক বা অ্যান্টিসেপ্টিক ক্রিম (যেমন বেটাডিন বা ভিক্স) লাগিয়ে হালকা হাতে মালিশ করতে পারেন।
  4. ব্যথা কমানোর ওষুধ – প্রয়োজন হলে প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন খেতে পারেন, তবে মাত্রা অনুযায়ী।
  5. আরাম দিন – হাতের ওপর অতিরিক্ত চাপ দেবেন না, যাতে দ্রুত সেরে ওঠে।

সাধারণত সামান্য ফোলা এক-দুই দিনের মধ্যে কমে যায়। তবে যদি ব্যথা বেড়ে যায়, নীলচে হয়ে যায়, বা না কমে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।