🟢 সরকারি সহযোগিতা পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র
1️⃣ ব্যক্তিগত তথ্য
-
রোগীর পূর্ণ নাম (জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী)
-
পিতার নাম / স্বামীর নাম
-
স্থায়ী ঠিকানা (গ্রাম, ইউনিয়ন, থানা, জেলা)
-
বর্তমান ঠিকানা (যদি আলাদা হয়)
-
জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা জন্ম নিবন্ধন নম্বর
-
রোগীর বয়স
-
পরিবারের সদস্য সংখ্যা
2️⃣ রোগ সম্পর্কিত তথ্য
-
রোগের নাম (যেমন: ক্যান্সার – কোন ধরনের ক্যান্সার, ডাক্তারি রিপোর্ট অনুযায়ী)
-
কতদিন ধরে অসুস্থ
-
কোন হাসপাতালে ভর্তি আছেন (যেমন: জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা)
-
ডাক্তার/হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন ও সার্টিফিকেট (প্রমাণ যে চিকিৎসা চলছে)
3️⃣ আর্থিক অবস্থা প্রমাণ
-
স্বামী বেঁচে আছেন কিনা, থাকলে পেশা ও আয়
-
পরিবারের আয়-ব্যয়ের বিবরণ (সংক্ষেপে লিখতে হবে – যেমন: দিনমজুর, কৃষক, শ্রমিক ইত্যাদি)
-
স্থানীয় জনপ্রতিনিধির (চেয়ারম্যান/মেম্বার) প্রত্যয়নপত্র, যেখানে বলা থাকবে যে মুক্তা অসহায় এবং চিকিৎসা চালানো সম্ভব হচ্ছে না।
4️⃣ সহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
✅ জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) কপি
✅ জন্মনিবন্ধন সনদ (যদি NID না থাকে)
✅ ২ কপি ছবি
✅ ডাক্তারি রিপোর্ট / প্রেসক্রিপশন / হাসপাতালের কাগজপত্র
✅ স্থানীয় চেয়ারম্যান বা মেম্বারের সুপারিশপত্র
✅ সমাজসেবা অফিস বা হাসপাতালের সামাজিক সেবা অফিসের ফরম পূরণ করা
✅ যোগাযোগের নম্বর (বিকাশ/নগদ নাম্বার বা ব্যাংক একাউন্ট থাকলে ভালো)
🟢 কোথায় কোথায় আবেদন করবেন
🔸 ধাপ ১: হাসপাতালের সামাজিক সেবা বিভাগ
-
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউটেই (মহাখালী) একটি সামাজিক সেবা অফিস আছে।
-
সেখানে ফরম পূরণ করে রোগীর নথি জমা দিতে হয়।
-
সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিশেষ তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়া যায়।
🔸 ধাপ ২: উপজেলা সমাজসেবা অফিস
-
মুক্তার স্থায়ী ঠিকানা অনুযায়ী দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যেতে হবে।
-
সেখানে “অসহায় রোগী সহায়তা কর্মসূচি” ফরম পূরণ করতে হবে।
-
সমাজসেবা অফিস থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান/UNO অফিসে ফাইল পাঠানো হয়।
🔸 ধাপ ৩: উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO) / জেলা প্রশাসক (DC)
-
UNO অফিসে লিখিত দরখাস্ত দিলে উপজেলা তহবিল থেকে সাহায্য পাওয়া যায়।
-
DC অফিসে আবেদন করলে জেলা তহবিল ও প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের সুপারিশ পাওয়া যায়।
🔸 ধাপ ৪: প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল
-
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (NID, হাসপাতালের কাগজ, চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র, আবেদনপত্র) UNO অফিস বা DC অফিসে জমা দিতে হয়।
-
তারা যাচাই-বাছাই শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠান।
-
অনুমোদন হলে রোগীর নামে চেক দেওয়া হয়।
🟢 সংক্ষেপে কাজের ধাপ
-
হাসপাতালের সামাজিক সেবা অফিসে আবেদন করুন।
-
দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যান।
-
স্থানীয় চেয়ারম্যান/মেম্বারের সুপারিশ সংগ্রহ করুন।
-
UNO ও DC অফিসে দরখাস্ত করুন।
-
প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ফাইল যাবে।
🟢 সরকারি সহযোগিতা পাওয়ার সম্পূর্ণ গাইডলাইন
১. প্রথম ধাপ: হাসপাতালের সামাজিক সেবা বিভাগে যোগাযোগ
👉 মুক্তা যেহেতু বর্তমানে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা-তে ভর্তি আছেন, তাই প্রথমেই হাসপাতালের ভেতরেই থাকা “সামাজিক সেবা অধিদপ্তরের শাখা অফিসে” যোগাযোগ করতে হবে।
-
সেখানে একটি ফরম দেওয়া হবে, যেখানে রোগীর নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, চিকিৎসার বিবরণ লিখতে হবে।
-
রোগীর প্রেসক্রিপশন, ডাক্তারি রিপোর্ট, ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
-
এই অফিস থেকেই সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিশেষ তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তা ও কখনও কখনও বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়।
📌 এখানে করার কাজ:
-
হাসপাতালে সামাজিক সেবা অফিস খুঁজে বের করতে হবে (সাধারণত গ্রাউন্ড ফ্লোরে থাকে)।
-
রোগীর সব কাগজপত্র জমা দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে।
২. দ্বিতীয় ধাপ: উপজেলা সমাজসেবা অফিসে আবেদন
👉 মুক্তার স্থায়ী ঠিকানা হলো দোহার উপজেলা, ঢাকা জেলা।
-
তাই তার পরিবারকে দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যেতে হবে।
-
সেখানে “অসহায় রোগী সহায়তা কর্মসূচি” নামে একটি সরকারি কর্মসূচি আছে, যেখানে ক্যান্সার, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ইত্যাদির জন্য আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়।
📌 এখানে করার কাজ:
-
সমাজসেবা অফিস থেকে নির্ধারিত ফরম সংগ্রহ করতে হবে।
-
ফরমে রোগীর তথ্য (NID, বয়স, পরিবারের আর্থিক অবস্থা, চিকিৎসার বিবরণ) লিখতে হবে।
-
সাথে জমা দিতে হবে:
-
জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্ম নিবন্ধন সনদ
-
ডাক্তারি রিপোর্ট ও হাসপাতালের কাগজপত্র
-
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/মেম্বারের প্রত্যয়নপত্র (যেখানে বলা থাকবে মুক্তা অসহায় এবং চিকিৎসার খরচ চালাতে পারছে না)
-
২ কপি ছবি
-
✅ সমাজসেবা অফিস যাচাই করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (UNO) কাছে পাঠাবে।
৩. তৃতীয় ধাপ: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO) অফিসে দরখাস্ত
👉 UNO অফিসে গেলে সরাসরি “অসহায় রোগী সহায়তা তহবিল” থেকে অনুদান পাওয়া যায়।
-
UNO অফিসে লিখিত আবেদন করতে হবে।
-
সমাজসেবা অফিসের ফরম ও হাসপাতালের কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
-
UNO যাচাই করে উপজেলা পর্যায়ে কিছু টাকা অনুমোদন করতে পারেন।
-
পরে বিষয়টি জেলা প্রশাসকের (DC) কাছে পাঠানো হয়।
📌 এখানে করার কাজ:
-
UNO অফিসে গিয়ে দরখাস্ত করা।
-
সব কাগজপত্র জমা দেওয়া।
৪. চতুর্থ ধাপ: জেলা প্রশাসক (DC) অফিসে আবেদন
👉 ঢাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে “অসহায় তহবিল” থেকে সহায়তা দেওয়া হয়।
-
DC যাচাই-বাছাই করে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে টাকা ছাড় করতে পারেন।
-
এছাড়া DC অফিস প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে আবেদন পাঠাতে পারেন।
📌 এখানে করার কাজ:
-
DC অফিসে সমাজসেবা অফিস ও UNO অফিসের কাগজপত্রসহ আবেদন করা।
-
প্রয়োজনে DC সুপারিশ করে ফাইল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠাবেন।
৫. পঞ্চম ধাপ: প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল
👉 অসহায় ক্যান্সার রোগীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে অনুদান দেওয়া হয়।
-
আবেদন করলে সাধারণত রোগীর নামে ব্যাংক চেক দেওয়া হয়।
-
এই টাকা চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করা যায়।
📌 এখানে করার কাজ:
-
DC অফিস থেকে ফাইল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে।
-
অনুমোদনের পর রোগীর নামে অনুদান চেক দেওয়া হবে।
🟢 আবেদনের জন্য দরকারি কাগজপত্রের পূর্ণ তালিকা
-
রোগীর জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্ম নিবন্ধন
-
রোগীর ২ কপি ছবি
-
হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন, রিপোর্ট, ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র
-
চিকিৎসকের সার্টিফিকেট (রোগীর অসুস্থতার প্রমাণ)
-
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/মেম্বারের প্রত্যয়নপত্র
-
দরখাস্ত (নিজ হাতে লেখা বা টাইপ করা)
-
সমাজসেবা অফিসের ফরম পূরণকৃত কপি
-
যোগাযোগ নম্বর (বিকাশ/নগদ নাম্বার বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে ভালো)
🟢 কোথায় কোথায় যেতে হবে (ধাপে ধাপে পথনির্দেশ)
-
জাতীয় ক্যান্সার হাসপাতালের সামাজিক সেবা অফিস → প্রাথমিক সহায়তা পেতে।
-
দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিস → ফরম পূরণ ও কাগজপত্র জমা।
-
দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO) → আবেদন ও অনুমোদন।
-
ঢাকা জেলা প্রশাসক (DC) অফিস → জেলা তহবিল ও PM তহবিলের সুপারিশ।
-
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (শেরেবাংলা নগর, ঢাকা) → চূড়ান্ত অনুমোদন ও চেক।
👉
আপনি শুধু রোগীর নাম, বয়স, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ডাক্তারি রিপোর্টের বিবরণ ও স্বাক্ষর বসিয়ে জমা দিতে পারবেন।
📝 সরকারি সহযোগিতার আবেদনপত্র (খসড়া)
বরাবর
মাননীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO)
দোহার উপজেলা প্রশাসন
ঢাকা জেলা
বিষয়: অসহায় ক্যান্সার রোগীর চিকিৎসা সহায়তা প্রসঙ্গে আবেদন।
মাননীয় মহোদয়,
আমি মুক্তা, স্ত্রী/কন্যা [___], গ্রাম: বানাঘাটা, ইউনিয়ন: খাঁড়াকান্দা, থানা: দোহার, জেলা: ঢাকা-র এক অসহায় নারী। বর্তমানে আমি জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা-তে চিকিৎসাধীন। আমার পরিবার চরম আর্থিক দুরবস্থার মধ্যে রয়েছে।
আমার দুই সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে পড়াশোনা বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে অর্থাভাবে, আর ছোট মেয়ে এখনও ছোট। স্বল্প আয়ের পরিবার হওয়ায় আমার চিকিৎসার ব্যয় বহন করা আর সম্ভব হচ্ছে না। ডাক্তারগণ দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার পরামর্শ দিয়েছেন, যা আমার সামর্থ্যের বাইরে।
অতএব, আমার চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহের জন্য অসহায় রোগী সহায়তা কর্মসূচি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল হতে আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য আপনাকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
আপনার সদয় সহায়তায় আমার চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে এবং আমার দুই সন্তানের ভবিষ্যৎ রক্ষা পাবে।
সংযুক্তি:
১. জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন কপি
২. ডাক্তারি রিপোর্ট, প্রেসক্রিপশন ও হাসপাতালের ভর্তি কাগজপত্র
৩. ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/মেম্বারের প্রত্যয়নপত্র
৪. ২ কপি ছবি
বিনীত নিবেদক,
[রোগীর নাম: মুক্তা]
জাতীয় পরিচয়পত্র নং: ____________
গ্রাম: বানাঘাটা, ইউনিয়ন: খাঁড়াকান্দা, থানা: দোহার, জেলা: ঢাকা
মোবাইল: ____________
তারিখ: //২০২৫
স্বাক্ষর: ____________
👉 এই আবেদনপত্রটি প্রথমে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/মেম্বারের কাছ থেকে প্রত্যয়ন করাতে হবে (তারা লিখবেন যে মুক্তা সত্যিই অসহায় ও চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন)।
এরপর দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে জমা দিন। সমাজসেবা অফিস থেকে UNO অফিসে ফাইল যাবে।
পরে UNO অফিস থেকে DC অফিসে পাঠানো হবে এবং প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে যাবে।
চেয়ারম্যান বা রাজনৈতিক দল নেই—তাই নিচের বিকল্পগুলো অনুসরণ করে সরকারি সাহায্য পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন:
বিকল্প অথরিটি ও প্রত্যয়নপ্রক্রিয়া
১. ইউনিয়ন পরিষদ সচিব (গ্রাম সচিব)
চেয়ারম্যান না থাকায় ইউনিয়নের প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করছেন গ্রাম সচিব। তিনি একটি প্রত্যয়নপত্র দিতে পারেন যেখানে মুক্তার অসহায়তা ও চিকিৎসার জরুরি প্রয়োজন উল্লেখ থাকবে।
২. উপজেলা সমাজসেবা অফিসের অফিসার
যদি সচিব প্রত্যয়ন না দেন, তাহলে দোহার উপজেলা সমাজসেবা অফিসে গিয়ে জ্ঞান-ভিত্তিক সত্যতা যাচাই শেষে তাদের অফিস থেকে একটি প্রত্যয়ন পেতে পারেন। এই ফলাফলের ভিত্তিতে আবেদন এগিয়ে যাবে।
৩. উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO)
দরখাস্ত সরাসরি UNO অফিসে জমা দিলে তারা প্রাথমিক যাচাই করে আবেদন নিয়ে কাজ করেন। UNO হতে প্রাপ্ত সুপারিশ DC অফিসে যাচাইয়ের জন্য পাঠানো যায়।
৪. নারীগণ সহ যে কোনো গ্রহণযোগ্য গণ্যমান্য ব্যক্তির সনদ
এসব বিকল্পের পাশাপাশি, স্থানীয় সমাজের নন-পলিটিক্যাল গণ্যমান্য ব্যক্তি (যেমন—শিক্ষক, চিকিৎসক, বিশিষ্ট ব্যক্তি ইত্যাদি) থেকে সনদ নেয়া যেতে পারে; তবে অফিসিয়ালি সামাজিক সেবা অফিস বা UNO থেকে প্রত্যয়ন অধিক গ্রহণযোগ্য।
গাইডলাইন (ধাপে ধাপে)
ধাপ | করণীয় |
---|---|
১. ইউনিয়ন পরিষদ সচিব | জানিয়ে দিন যে চেয়ারম্যান নেই—তার দ্বারা একটি প্রত্যয়নকথা (প্রত্যয়নপত্র) পেতে বলুন। |
২. সমাজসেবা অফিসে ফাইল জমা | রোগীর NID, চিকিৎসা নথি ইত্যাদি নিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করুন এবং প্রত্যয়নপত্রও জমা দিন। |
৩. UNO অফিসে আবেদন | সমাজসেবা অফিসের সুপারিশসহ হাসপাতালের কাগজ এবং আবেদন UNO অফিসে জমা দিন। |
৪. DC অফিস ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আবেদন | UNO থেকে পাঠানো ফাইল DC অফিসে পাঠান; DC থেকে শ্রদ্ধেয় প্রধানমন্ত্রী তহবিলে যেতে পারে। |
৫. প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় / চিফ এডভাইজার অফিসে | প্রয়োজনে সরাসরি এই অফিসেও আবেদন যায়—বিশেষদৃষ্টি পেতে। |
-
গ্রাম সচিব → ইউনিয়নের প্রশাসনিক দায়িত্বে।
-
সমাজসেবা অফিসার → সহায়তা ও প্রত্যয়ন উভয় পেতে পারেন।
-
UNO → সরকারি সুপারিশ ও তহবিল প্রক্রিয়াকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
-
DC / CAO → উচ্চমাত্রার প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও আর্থিক সহায়তায় যেতে পারে।
|
0 coment rios: