 |
শিক্ষার মানোন্নয়নে মতবিনিময় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান – ২০২৫ |
🎓 ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল কর্তৃক আয়োজিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে মতবিনিময় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান – ২০২৫
📅 তারিখ: ১৯ জুলাই ২০২৫, শনিবার
🕙 সময়: সকাল ১০:০০ ঘটিকা
📍 স্থান: বিদ্যালয়ের হলরুম, ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল
🌟 অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য:
-
শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময়
-
নবগঠিত এডহক কমিটির পরিচিতি
-
সভাপতি ও সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান
-
শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধন স্থাপন
🪑 সভাপতিত্বে:
জনাব মোঃ শফিকুর রহমান (এম.কম)
নবনির্বাচিত সভাপতি, এডহক কমিটি, ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল
📢 আয়োজক:
মোঃ কামরুজ্জামান
প্রধান শিক্ষক
ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল
🗣️ উল্লেখযোগ্য বক্তব্য ও মতামত সমূহ:
🧔♂️ সভাপতির বক্তব্য:
"সর্বাঙ্গে ব্যথা, কোথায় দেবো ওষুধ—শিক্ষাব্যবস্থার এই জটিল বাস্তবতা আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ। আমাদের সবাইকে একসাথে এগিয়ে আসতে হবে। শিক্ষক, অভিভাবক, ও ছাত্রদের মধ্যে সমন্বয় ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়।"
👨👩👧👦 অভিভাবকদের অভিমত:
-
সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত বিষয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের বোঝার সমস্যা থাকায় যোগ্য শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন।
-
অভিভাবকদের কেউ কেউ স্বীকার করেন, তারা বাসায় সঠিকভাবে সন্তানদের পড়াশোনায় সময় দিতে পারছেন না।
🎓 শিক্ষার্থীদের অনুভূতি:
-
"স্যার সবকিছু স্কুলেই শিখিয়ে দেন, তাই বাসায় পড়তে ইচ্ছে করে না।"
-
অনেকে মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার ও একাকীত্বের কারণে পাঠে মনোযোগ হারিয়ে ফেলছে।
🧠 বিশেষ মন্তব্য – এমদাদুল হক:
"মোবাইল আসক্তি, নেশাদ্রব্যের প্রভাব, এবং অর্থ নয়—মনোযোগ ও পরিশ্রমই সফলতার চাবিকাঠি। এই বিষয়ে ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।"
📘 প্রধান শিক্ষকের প্রেরণা:
"শিক্ষকদের পাঠদানে নিষ্ঠা ও পদ্ধতিগত পরিবর্তনের মাধ্যমেই শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব। আমরা শিক্ষার্থীদের মাঝে মূল্যবোধ, মনোযোগ ও নৈতিকতা জাগ্রত করতে চাই।"
🧾 গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা ও আবেদন:
-
গণিত বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক নিয়োগের আবেদন
-
মোবাইল ফোন ও প্রযুক্তি আসক্তি রোধে সচেতনতা কার্যক্রম
-
অভিভাবক ও শিক্ষক মিলিত মাসিক সভা চালু
-
মেধাবী ও গরিব শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা সহায়তা ব্যবস্থা
-
শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন কার্যক্রম
🤝 সমাপ্তি মন্তব্য:
সভাপতি, প্রধান শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মিলিত অংশগ্রহণ অনুষ্ঠানকে অত্যন্ত প্রাণবন্ত ও ফলপ্রসূ করে তোলে। ভবিষ্যতে এ ধরণের উদ্যোগ শিক্ষার মানোন্নয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে বলে সকলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আয়োজনের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
— ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল পরিবার।
গ্যালারি





ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুলে শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ২০২৫:
২০২৫ সালের ১৯ জুলাই, শনিবার সকাল ১০টায় ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুলের হলরুমে এক অনন্য শিক্ষা-উদ্যোগ অনুষ্ঠিত হয়—“শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ২০২৫”। এ অনুষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য ছিল বিদ্যালয়ের সামগ্রিক শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি, শিক্ষক-অভিভাবক-শিক্ষার্থী ত্রয়ীর মধ্যে কার্যকর সেতুবন্ধন গড়ে তোলা এবং নবনির্বাচিত এডহক কমিটির পরিচিতি ও সংবর্ধনা প্রদান। সভায় সভাপতিত্ব করেন নবনির্বাচিত সভাপতি জনাব মোঃ শফিকুর রহমান (এম.কম) এবং আয়োজক ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ কামরুজ্জামান।
প্রধান শিক্ষক তার বক্তব্যে বলেন, "বিদ্যালয় খোলা রাখি শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে। একটি এ প্লাস অর্জনের পেছনে যে শ্রম ও আন্তরিকতা থাকে, তা শিক্ষক সমাজ গভীরভাবে অনুধাবন করে।" তিনি আরো উল্লেখ করেন, শিক্ষকরা দিনে প্রায় সাত ঘণ্টা সময় দিলেও কার্যকর ক্লাস হয় আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা। শিক্ষকগণের কাছ থেকে আরও নিষ্ঠা ও অতিরিক্ত সময় চাওয়া হয় শিক্ষার্থীদের উন্নয়নের স্বার্থে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, "যখন একজন শিক্ষার্থী ভালো ফলাফল করে না, তখন দায়ভার এককভাবে প্রধান শিক্ষকের ওপরই আসে, যা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত।" এবারের আরবি বিষয়ের ফলাফল নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি এবং শিক্ষক নিয়োগ, অবকাঠামো উন্নয়ন ও প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভাপতি জনাব মোঃ শফিকুর রহমান তাঁর বক্তব্যে শিক্ষাক্ষেত্রের নানা বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “সর্বাঙ্গে ব্যথা কোথায় দেবো ওষুধ” — এটা আমাদের দুঃখ প্রকাশের ভাষা নয়, বরং আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করার একটি প্রতীক। আমরা যেখানে সমস্যা দেখব, সেখানেই সমাধান দিতে চাই।” তিনি অতীত ইতিহাস স্মরণ করে বলেন, “এই বিদ্যালয় একসময় জামানের স্কুল নামে পরিচিত ছিল, যার পেছনে ছিল একজন নিষ্ঠাবান প্রধান শিক্ষকের অক্লান্ত পরিশ্রম। প্রতিষ্ঠানের বড় কোনো সাইনবোর্ড না থাকলেও এটি মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে।”
সভাপতি শিক্ষার্থীদের আচরণগত পরিবর্তন, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার গুরুত্ব, এবং মায়েদের সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, “ভালো মানুষ চাই—সে চা বিক্রেতা হলেও চলবে, তবে সে যেন সম্মান দিতে জানে, সমাজের উপকারে আসে।” অনুষ্ঠানজুড়ে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা গণিত বিষয়ে যোগ্য শিক্ষকের অভাব, মোবাইল ফোন আসক্তি ও মানসিক চাপের কথা তুলে ধরেন। এমদাদুল হক নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, “পয়সা সব কিছু নয়—মনোযোগ ও পরিশ্রমই আসল সফলতার চাবিকাঠি।”
অনুষ্ঠানে শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা উঠে আসে—যেমন গণিত বিষয়ে দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ, অভিভাবক-শিক্ষক মাসিক সভা, মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন কর্মসূচি, মোবাইল আসক্তি প্রতিরোধে সচেতনতা এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন (ফ্যান, সাউন্ড সিস্টেম, হলরুম ইত্যাদি)।
এই মতবিনিময় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুলের জন্য একটি সময়োপযোগী ও দিকনির্দেশনামূলক প্রয়াস হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। অংশগ্রহণকারী অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আন্তরিক অংশগ্রহণ অনুষ্ঠানটিকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সভায় সবাই আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের মাধ্যমে ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল একদিন গাজীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।



প্রতিবেদন (রিপোর্ট) :
🏫 ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুলে শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ২০২৫
📅 তারিখ: ১৯ জুলাই ২০২৫, শনিবার
🕙 সময়: সকাল ১০:০০ ঘটিকা
📍 স্থান: বিদ্যালয়ের হলরুম
🔰 আয়োজনে:
ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল পরিবার
সভাপতিত্বে:
জনাব মোঃ শফিকুর রহমান (এম.কম)
নবনির্বাচিত সভাপতি, এডহক কমিটি
প্রধান আয়োজক:
মোঃ কামরুজ্জামান
প্রধান শিক্ষক
🎯 অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য:
-
শিক্ষার মান উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণ
-
শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত মতবিনিময়
-
নবনির্বাচিত এডহক কমিটির পরিচিতি ও সংবর্ধনা
-
ভবিষ্যত অবকাঠামোগত উন্নয়ন পরিকল্পনা উপস্থাপন
🗣️ প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য (সারাংশ):
প্রধান শিক্ষক মোঃ কামরুজ্জামান তার বক্তব্যে বলেন:
"আমরা বিদ্যালয় খোলা রাখি শুধুমাত্র আপনাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য। অনেক কষ্ট করে এই প্রতিষ্ঠান দাঁড় করিয়েছি। একটি এ প্লাস ফলাফলের পেছনে কত শ্রম, তা আমরা জানি। আমার সব শিক্ষক ভালো, তবে আরও উন্নত হওয়ার সুযোগ আছে।"
তিনি বলেন, শিক্ষকদের কর্মঘণ্টা সাত ঘণ্টা হলেও কার্যকর পাঠদান ৩ ঘণ্টার মতো, যেটা আরও বাড়াতে হবে। অনেক শিক্ষকের দৈনিক ৫-৬টি ক্লাস থাকলেও আরও আন্তরিকতার প্রয়োজন রয়েছে। শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নে কখনো কখনো অতিরিক্ত সময় ক্লাস নিতে হবে।
তিনি অভিযোগ করেন,
“যদি কেউ এ প্লাস না পায়, তখন সেই গার্জিয়ান আমাকে কথা শোনায়, অথচ অন্য শিক্ষককে নয়। এবার আরবি বিষয়ে অনেকেই প্লাস পায়নি, যা আগে কখনো হয়নি।”
অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে বলেন—
"আমাদের শ্রেণিকক্ষে কিছু ফ্যান লাগবে। সভাপতি মহোদয় বলেছেন তিনি ভবিষ্যতে অবকাঠামো উন্নয়নের পরিকল্পনা নিয়েছেন। চাইলে হবে, না চাইলেও হবে। কারণ এটা সময়ের দাবি।"
👨⚖️ সভাপতির বক্তব্য (সারাংশ):
সভাপতি জনাব মোঃ শফিকুর রহমান বলেন:
"সর্বাঙ্গে ব্যথা ওষুধ নয়, আমাদের মূল স্লোগান হওয়া উচিত—‘যেখানে সমস্যা, সেখানেই সমাধান’। আমরা কেউ কারও প্রতিপক্ষ নই। শিক্ষার পরিবেশ ও গুণগত মান বৃদ্ধি করাই আমাদের লক্ষ্য।"
তিনি বিদ্যালয়ের অতীত ইতিহাস তুলে ধরে বলেন—
“ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল একসময় জামানের স্কুল নামে পরিচিত ছিল। প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক একজন মধ্যবিত্ত, সাধাসিধে মানুষ। এমপিওভুক্তির আগ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলার পেছনে ছিল তার নিষ্ঠা ও পরিশ্রম।”
তিনি আরও বলেন—
“প্রতিষ্ঠানে বড় কোনো সাইনবোর্ড নেই, কিন্তু সবাই চিনে। প্রতিষ্ঠান সাইনবোর্ডে নয়, গুণে বড় হয়। আমরা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত সমস্যা যেমন—সাউন্ড সিস্টেম, হলরুম, শ্রেণিকক্ষ—সমাধানে অগ্রাধিকার দিচ্ছি।”
শিক্ষার্থীদের মনস্তত্ত্বের দিক তুলে ধরে তিনি বলেন:
“আজকের ছেলেরা বেশি স্ট্রেট, মেয়েরা অনেক বেশি কার্ভ। এই ক্ষেত্রে মা’দের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কী করছে—মা’রা যদি সচেতন থাকেন, তা সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য আশীর্বাদ হবে।”
তিনি আরও বলেন:
“আমরা চা বিক্রেতাও চাই, যদি সে সম্মান দিতে জানে। কিন্তু ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হয়ে কেউ যদি মানবিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ না ধরে রাখে, তবে তা সমাজের জন্য ক্ষতিকর।”
📌 আলোচনার মূল বিষয়বস্তু:
বিষয় |
মন্তব্য / সিদ্ধান্ত |
শিক্ষকগণের পাঠদানের সময় বৃদ্ধি |
অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়ার প্রস্তাব |
আরবি বিষয়ে ফলাফল |
ফল বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ |
অবকাঠামো উন্নয়ন |
ফ্যান, সাউন্ড সিস্টেম ও হলরুম প্রয়োজন |
অভিভাবকদের ভূমিকা |
সন্তানদের শিক্ষায় আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ |
শিক্ষার্থীদের আচরণ |
মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও মনোযোগ বৃদ্ধির প্রস্তাব |
📚 প্রস্তাবনা:
-
বিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ সাউন্ড সিস্টেম ও হলরুম নির্মাণ
-
ফ্যান ও আলোর ব্যবস্থার উন্নয়ন
-
শিক্ষকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ ও মনিটরিং বৃদ্ধি
-
মা ও অভিভাবকদের জন্য সচেতনতামূলক কর্মশালা
-
ফলাফলভিত্তিক ছাত্র-অভিভাবক পর্যালোচনা সভা আয়োজন
ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুলের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে একটি শিক্ষামুখী সমাজ গঠনে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মিলিত অংশগ্রহণে আয়োজনটি হয়েছে সফল ও কার্যকর। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ প্রতিষ্ঠান একদিন "ঘাগটিয়া মডেল হাই স্কুল" হিসেবে সমাজে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে—এমনটাই প্রত্যাশা।
প্রস্তুতকারক:
দৈনিক অনুসন্ধান রিপোর্টিং টিম
ঘাগটিয়া চালা মডেল হাই স্কুল, কাপাসিয়া, গাজীপুর
📞 যোগাযোগ: ০১৩০১৪৮৩৮৩৩